জাহাঙ্গীর আলম ইনানী উখিয়া
উখিয়ার জালিয়া পালং ইউনিয়নের এলজিইডি সড়ক গাড়ি চলাচলের জন্য রাস্তাটি অনুপযোগী হয়ে পড়েছেন এতে ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে এক লাখের অধিক মানুষ কোটবাজার থেকে মনখালী পর্যন্ত ২২ কিলোমিটারের রাস্তাটি ক্ষতবিক্ষত অভিভাবকহীন অবস্থায় পড়ে আছে দেখার কেউ নেই
স্থানীয় সাধারণ খেটে খাওয়া মানুষদের দুর্ভোগ যেন শেষ নেই বেহাল দশায় পরিণত হয়েছে
কোটবাজার থেকে সৈকতে যাওয়ার রাস্তাটি। অনেকদিন পর্যন্ত সংস্কারের অভাবে এখন মরণফাঁদে রূপ নিয়েছে। ফলে প্রতিনিয়ত চলাচলে দুর্ভোগের শিকার হচ্ছে পণ্যবাহী গাড়ি সহ বিভিন্ন যানবাহন ঘটছে ছোটবড় অনেক দুর্ঘটনা। পাশাপাশি এই গুরুত্বপুর্ণ সড়ক দিয়ে স্কুল ছাত্র-ছাত্রী সহ উপকূলের হাজার -হাজার মানুষ যাতায়াত করে।
সরেজমিন পরিদর্শন করে দেখা যায়, বর্ষা মৌসুম ছাড়া কোন রকম সিএনজি অটোরিকশা চলাচল করতে পারলেও বর্ষাকালে একেবারেই ছোট মাঝারি গাড়ি গুলোর চলাচল বন্ধু থাকে। কোটবাজার থেকে মনখালী পর্যন্ত কিছু কিছু জায়গায় রিপারিং করা হলেও বড় বড় ভাঙ্গা গুলো রয়ে গেছে আগের মতই। দেখা যায় রাস্তাটির দুই পাশে ভয়ঙ্কর বড় বড় পুকুরের পরিমাণ গর্ত।
এই নিয়ে স্থানীয়রা জানান ৫ বছর আগে সড়কটি কোনরকম তড়িঘড়ি করে কাজ শেষ করলেও পরে আর কোন কাজ করতে দেখা যাইনি।
এ বিষয়ে ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী এডভোকেট রাসেল অভিযোগ তুলেন স্থানীয় মেম্বার চেয়ারম্যান নির্বাচন আসলেই বড় বড় স্বপ্ন দেখায় ভোট চলে যাওয়ার পর তারা কোন ধরনের উন্নয়নমূলক কাজ করেন না এমনকি স্থানীয়দের খোঁজ খবরও রাখেন না । এ বিষয়ে স্থানীয় মেম্বার মোজাম্মেল হক দৈনিক ইনানী কে জানান মেরিন ড্রাইভ রোড দিয়ে পণ্যবাহী যানবাহন চলাচল নিষেধ তাই টেকনাফ থেকে পণ্যবাহী বিভিন্ন যানবাহন চলাচলের কারণে এলজিইডি রোড ভেঙে যাওয়ার মুল কারণ।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে স্থানীয় চেয়ারম্যান নুরুল আমিন চৌধুরীর বলেন সড়কটির কিছু কিছু অংশ রিপারিং করা হয়েছে জুন মাসের শেষের দিকে নতুন বাজেট হলে সড়কটি পুনরায় কাজ শুরু হবে বলেন তিনি