‘মারজান চৌধুরী ‘
প্রতিটি মানুষেই সুখী হতে চায়। এমন কেউ পৃথিবীতে আছে কি যে সুখী হতে চায় না? পৃথিবীতে সুখী হতে চায় না এমন লোক একজনও খুঁজে পাওয়া অসম্ভ। কীভাবে আসে সুখ? এ নিয়ে ভিন্নজনের ভিন্নমত রয়েছে। অনেকেই ভাবেন- শিক্ষা- দিক্ষা,অর্থকড়ি, সন্তান-সন্ততি,পারিবার, সামাজিক ও অর্থনৈতিক প্রতিপত্তি মানুষেকে সুখী করতে পারে।
বিশ্বের বিভিন্ন দেশে জরিপ চালিয়ে দেখা গেছে, এসব অর্জন আসলে মানুষকে সুখী করতে পারে না। সোনার হরিণ। যেন লাখ লাখ মানুষের জন্য প্রকৃত সুখ। তারা সুখ কিন্তে চায়, গাড়ি, বাড়ি, অলংকার, কাপড় -চোপড় বা ধন -দৌলতের মতো প্রাপ্তি মানুষকে সাময়িকভাবে কিছুটা সুখী হলে ও প্রকৃতপক্ষে স্থায়ী সুখপ্রাপ্তির জন্য এসব অর্জন বড় ভূমিকা পালন করে না বলে সমাজ বিজ্ঞানী, মনোবিজ্ঞানী বা চিকিৎসকবিজ্ঞানীরা মনে করেন।
মনোবিজ্ঞানীরা বলেন, সুখ বৈষয়িক বা জগতেক কনো ব্যাপার নয়, সুখ বহুলাংশে মনস্তাত্ত্বিক বা আধ্যাত্নক ব্যাপার। অনেক মনোবিজ্ঞানীরা বলেন, সুখ বৈষয়িক বা জাগতিক কোন ব্যাপার নয়, সুখ বহুলাংশে মনস্তাত্ত্বক বা আধ্যাত্নিক ব্যাপার।
অনেক মনোবিজ্ঞানী বলেন সুখ হল জেনেটিক বা বংশানুগতি সম্বন্ধেয়। আবার কিছু বিজ্ঞানী তাদের বৈজ্ঞানীক আবিস্কারের সূত্র ধরে বলেছেন, তারা মস্তিস্কের এমন কিছু অংশ নির্ণয় করেছেন, যেখান থেকে সুখ নিঃসৃত হয়।
(লেখক- সাংবাদিক ও মানবাধিকার কর্মী)