মোহাম্মদ আবুতাহের মহেশখালী
৬৫ দিনের নিষেধাজ্ঞা চলাকালীন সময়
সরকারী নির্দেশনা অমান্য করে মহেশখালীর চ্যানেলে বিভিন্ন পয়েন্টে
নদীতে মাছ ধরার সময় মহেশখালী চ্যানেলে মৎস্য অফিস ও নৌ-পুলিশের যৌত অভিযানে ১০ টি বিহিঙ্গী জাল,২০ হাজার মিটার চরঘেরা জাল,২৫ হাজার মিটার কারেন্ট জাল সহ ৫ জেলে কে আটক করে।
০৯ জুন সকাল ১১ থেকে বিকাল ৪ টা পর্যন্ত মহেশখালী উপজেলার সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা মোঃআব্দুর রহমান খান ও বদরখালী নৌ-পুলিশের ইনচার্জ এস আই নাছির উদ্দিন রাসেলের নেতৃত্বে নৌ-পুলিশ একটি ইউনিট মহেশখালী চ্যানেলে বিভিন্ন পয়েন্টে এই অভিযান পরিচালনার করেন।
মহেশখালী উপজেলার সিনিয়র মৎস্য অফিস সূত্রে জানাযায়ঃ-
সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা মোঃআব্দুর রহমান খান ও বদরখালী নৌ-পুলিশের যৌত ভাবে ০৯ জুন মঙ্গলবার সকাল ১১ টা থেকে বিকাল ৪টা পর্যন্ত মহেশখালী চ্যানেলের বিভিন্ন পয়েন্টে এই অভিযান চালানো হয়।
এই সময় মহেশখালীর বিভিন্ন পয়েন্ট থেকে ১০ টি বিহিঙ্গি জাল,২০ হাজার মিটার চরঘেরা জাল,২৫ হাজার মিটার কারেন্ট জাল সহ ৫ জেলে কে আটক করে।
আরও বেশ কয়েকজন জেলে অভিযান টের পেয়ে পালিয়ে যায়।
তারা নদীর মোহনায় বিহিঙ্গি ও কারেন্ট জাল পেতে মাছ ধরছিল।
এ সময় মহেশখালীর সিনিয়র উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা মোঃআব্দুর রহমান খান,অফিস সহকারী রবি চাকমা বদরখালী নৌ-পুলিশের ইনচার্জ এস আই নাছির উদ্দিন রাসেলের নেতৃত্বে নৌ-পুলিশ একটি ইউনিট সহ সংশ্লিষ্টরা উপস্থিত ছিলেন।
অভিযানিক দল উপকূলে ফিরে এসে নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট সুইচিং মং মার্মার আদালতে আটক কৃত জেলেদের উপস্থিত করলে আদালত জাল জব্দ ও আসামীদের কৃত অপরাধ নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট কর্তৃক উদঘাটিত হলে তাদের
৩ জনকে ৩০০০/- করে ৯০০০/- এবং ২ জনকে ২০০০/- করে ৪০০০/-। সর্বমোট ৫ জনের ৫টি মামলায় সর্বমোট ১৩,০০০/- (তের হাজার টাকা) জরিমানা করে সাজা দেয়া হয় এবং জব্দকৃত জাল আগুনে পুড়ে ধংস করা হয়।