নিজস্ব প্রতিবেদক
রোহিঙ্গাক্যাম্পের ভিতরে কোটি কোটি টাকার অবাধে নিরাপদ ব্যাবসা বানিজ্যের নিয়ন্ত্রণ,স্থানীয়দের সামনে দিয়ে কোটি টাকার খাস উত্তোলনের নিয়ন্ত্রণ, রোহিঙ্গা ক্যাম্প অভ্যন্তরে তাদের যে মরণ নেশা ইয়াবার মহাল , কিস্তিতে গাড়ি ব্যাবসা,মুদির দোকান থেকে শুরু করে বড় বড় কাপড়ের দোকান হয়ে -পতিতা ব্যাবসা পর্যন্ত বিস্তৃত.
মানবতার উপর ভর করে স্বাধীন এই দেশে তারা যে সমস্ত সুযোগ সুবিধা ভোগ করে সারা দুনিয়ায় যোগাযোগের মাধ্যম ইন্টারনেট ও মোবাইল সুযোগ সুবিধা নিয়ে অবাধে নিরাপদ ব্যাবসা বানিজ্য চালিয়ে যাচ্ছেন,অথচ নিজ জম্ম ভুমিতে জম্ম নেওয়া এই দেশের মানুষ তার সিকিফুটাও সুযোগ সুবিধা কি ভোগ করতে পারছেন?রোহিঙ্গা ব্যাবসায়ীদের নেই কোন পরিবারের খাদ্যের /রেশনের চিন্তা,আন্তর্জাতিক বিভিন্ন সাহায্য সংস্থা কতৃক দেওয়া সাহায্য দিয়ে তাদের পরিবারের ভরণপোষণ মিঠিয়ে বেশ কিছু পণ্য বাহিরে বিক্রি করতে পারেন তারা.
যার কারণে তাদের ব্যাবসার পুঁজিটা নিরাপদ ও ব্যায় ছাড়া হবার কারণে দিন দিন তাদের পুঁজির আকার বড় হতে থাকে, মনে হয় পৃথিবীর কোন দেশের মানুষের এত সুযোগ সুবিধার মধ্যে দিয়ে নিরাপদ ব্যাবসা করার পুঁজি বাজার আর আছে বলে মনে হয় না।যে পুঁজিবাজার রোহিঙ্গা ক্যাম্প কেন্দ্রীক গড়ে তুলেছে রোহিঙ্গারা ।
যেখানে অবৈধ কোটি টাকার পুঁজি বাজার গড়ে উঠেছে, সেখানে অবশ্যই এত বড় Black market নিয়ন্ত্রন বা কব্জায় নিতে রীতিমত গুলাগুলি, হানাহানি হত্যা, শঁত শঁত মার্ডার হবেই।ক্যাম্প কেন্দ্রীক রোহিঙ্গাদের ব্যাবসা নিয়ন্রনে আগে তাদের ব্যাবসার বিশালতা কমাতে মোবাইল ও ইন্টারনেট সংযোগ বন্ধ করুন.
পরিশেষে বলতে চাই মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, মাননীয় পররাষ্ট্র মন্ত্রী, ও শরনার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশনার মহোদয়, আমি একজন রোহিঙ্গা ক্যাম্প কবলিত এলাকার মানুষ ও জনসাধারণের হয়ে আপনাদের প্রতি বিনয়ী অনুরোধ জানাচ্ছি.
রোহিঙ্গারা দিন দিন বেপরোয়া হয়ে যাচ্ছে, তাদের থামান,এই মুহূর্তে তাদের লাগাম টেনে না ধরলে পরে বড় ধরনের ভয়াবহতা ও মাশুল দিতে হবে ।