1. shahalom.socio@gmail.com : admin :
  2. zahangiralam353@gmail.com : Channel Inani :
রবিবার, ০৩ ডিসেম্বর ২০২৩, ০৬:৫৫ পূর্বাহ্ন
ব্রেকিং নিউজ
ঈদগাঁওতে ইসলামী সম্মেলনে বক্তারা বিশুদ্ধ আকিদা-বিশ্বাসের একমাত্র মাপকাঠি কুরআন-সুন্নাহ শহরে পাহাড়কাটা মামলায় ২ জনকে দেড় বছরের কারাদণ্ড,১লক্ষ টাকা জরিমান চট্টগ্রামের বোয়ালখালীতে এক সন্তানের মায়ের আত্মহত্যা বিজয় ও বুদ্ধিজীবী দিবস ঈদগাঁও উপজেলা প্রশাসনের ব্যাপক প্রস্তুতি 553480201701351027 কক্সবাজার জেলা বাপার জরুরি সভায় আলমগীর কবির পরিবেশগত সংকট নিরসনে প্রশাসনিক পদক্ষেপ গ্রহণ জরুরি উপজেলা অনুমোদনে ঈদগাঁও উপজেলা বাস্তবায়ন পরিষদের ভূমিকা অপরিসীম পুলিশ হত্যা মামলায় যুবদলের সাধারণ সম্পাদক গ্রেফতার চট্টগ্রামে চট্টগ্রামে হেলে পড়া ভবন পরিদর্শনে গেল তদন্ত কমিটি Мостбет скачать на компьютер: бесплатное приложение windows

স্বামী ১০ বছর ওমানে,কৃষকের হাত ধরে দুই ছেলের মা উধাও

  • আপডেট করা হয়েছে শনিবার, ৮ অক্টোবর, ২০২২
  • ২০৬ বার পড়া হয়েছে

ডেস্ক রিপোর্ট

১৫ বছর আগে পারিবারিকভাবে বিয়ে হয় সাহেদা বেগমের (৩৫)। তার পাঁচ বছরের মাথায় ওমানে পাড়ি জমান স্বামী ইমরান মাতুব্বর (৪০)।

এখনো তিনি সেখানেই আছেন। ফলে ১৫ বছরের দাম্পত্য জীবনের ১০ বছরই স্বামীবিহীন কেটেছে সাহেদা বেগমের। এ সময় তার কোল জুড়ে এসেছে দুই ছেলে।

এভাবে স্বামীবিহীন থকতে থাকতে এক সময় প্রতিবেশী এক কৃষকের সঙ্গে পরকীয়ায় জড়িয়ে পড়েন তিনি। অবশেষে তার হাত ধরেই তিনি উধাও হয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। ফরিদপুরের সালথা উপজেলার মাঝারদিয়া ইউনিয়নের কুমারপট্টি গ্রামে এ ঘটনা ঘটেছে। ইমরান মাতুব্বর ওই গ্রামের আব্দুল কুদ্দুস মাতুব্বরের ছেলে।

এলাকাবাসী জানান, গত চার দিন আগে পরিবারের সবার চোখ ফাঁকি দিয়ে তারা পালিয়ে গেছেন। তবে, তাদের পরকীয়ার বিষয়টি জানাজানি হয় বেশ কিছুদিন আগে।

 

 

প্রবাসী ইমরানের মা নিহারুন বেগম জানান, ১৫ বছর আগে তার ছেলে ইমরানের সঙ্গে একই উপজেলার সোনাপুর ইউনিয়নের নটখোলা গ্রামের মৃত আলম মোল্যার মেয়ে সাহেদা বেগমের পারিবারিকভাবে বিয়ে হয়। ইমরান-সাহেদার দুটি ছেলে আছে। বিয়ের ৫ বছর পর ইমরান বিদেশে (ওমান) চলে যান। গত ১০ বছর ধরে তিনি বিদেশে রয়েছেন। এর মধ্যে আড়াই বছর আগে একবার দেশে এসে মাসখানেক ছিলেন। তারপর আবারও চলে যান।

 

 

তিনি আরও বলেন, ছেলে বিদেশে থাকার সুবাধে তার স্ত্রী সাহেদা প্রতিবেশী ওসমান ব্যাপারীর ছেলে আলম ব্যাপারীর সঙ্গে পরকীয়ায় জড়িয়ে যান। আলম অবিবাহিত ও কৃষি কাজ করেন। প্রায়ই আলম আমাদের বাড়িতে এসে আড্ডা দিতেন। আমরা বাধা দেওয়ার পরও কেউ তোয়াক্কা করেনি।

গত মঙ্গলবার (৪ অক্টোবর) সকাল ১০টার দিকে সাহেদা স্বর্ণের জিনিস ও নগদ টাকা নিয়ে বাড়ি থেকে বের হয়। এরপর থেকে তার প্রেমিক আলমও বাড়িতে নেই। খোঁজখবর নিয়ে জানতে পারি আলমের সঙ্গে পালিয়ে গেছে সাহেদা। এ ঘটনায় গত বুধবার (৫ অক্টোবর) মামা লিঠু মোল্যা সালথা থানায় একটি অভিযোগ দিয়েছেন।

 

 

সাহেদার ছেলে সজিব বলেন, মা বাড়িতে থেকে যাওয়ার সময় আমার ছোট ভাই সুহানকে (৫) ১০ টাকা হাতে ধরিয়ে বলে, যাও বাড়িতে যাও। এরপর তিনি আর বাড়িতে ফেরেননি। আমরা খোঁজ নিয়ে জেনেছি, মা প্রতিবেশী আলমের সঙ্গে চলে গেছেন।

এ বিষয় আলম ব্যাপারীর সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও তাকে পাওয়া যায়নি। আর তার বাড়িতে গিয়েও কোনো পুরুষ মানুষের দেখা মেলেনি। বাড়ির নারীরা জানান, এ ব্যাপারে তারা কিছুই জানেন না। কিন্তু আলম কয়েকদিন ধরে বাড়িতে নেই। কোথায় আছে তাও জানেন না।

 

অভিযোগের তদন্তকারী কর্মকর্তা (আইও) সালথা থানার এসআই আব্দুল বাছেদ বলেন, আলমের পরিবার তাকে ও ওই গৃহবধূকে উদ্ধার করে দিতে চেয়েছেন। তাদের উদ্ধারের পর পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।

 

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন

Designed by: Nagorik It.Com