1. shahalom.socio@gmail.com : admin :
  2. zahangiralam353@gmail.com : Channel Inani :
রবিবার, ১০ ডিসেম্বর ২০২৩, ০৬:৪০ অপরাহ্ন
ব্রেকিং নিউজ
এস.এসসি ৯৯ ব্যাচ কক্সবাজার জেলা ক্রিকেট টুর্নামেন্ট সিজন 2 উখিয়া ৯৯ ব্যাচ ১৩ রানে জয়ী চট্টগ্রামে চাঁদা চেয়ে আটকে বৃদ্ধকে হুমকি মারধরের দায়ে আটক ৩ নারী চট্টগ্রাম জেলায় এবার ৬ ওসি বদল দক্ষিণ কাট্রলী আব্দুর পাড়া ব্লাড ডোনেশন সোসাইটির কমিটি গঠনের আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। ডুলাহাজারায় ট্রেন দেখতে গিয়ে বাস চাপায় ভাই-বোন নিহত নগরীর হালিশহরের ৩ আসামি গ্রেফতার ঢাকায়। চট্টগ্রামের বোয়ালখালতে অভিমান করে স্কুল ছাত্রর আত্মহত্যা Thailänder Women Personal ads For Matrimony to West Man চমেক হাসপাতালে রামুর রিমন শর্মা নামেপরিচিত এক দালাল গ্রেফতার ঈদগাঁওতে ইসলামী সম্মেলনে বক্তারা বিশুদ্ধ আকিদা-বিশ্বাসের একমাত্র মাপকাঠি কুরআন-সুন্নাহ

বিয়ের আসরে গয়না নিয়ে সংঘর্ষে কনের দাদির মৃত্যু,বরসহ আটক ১২

  • আপডেট করা হয়েছে শুক্রবার, ২ ডিসেম্বর, ২০২২
  • ২৭৭ বার পড়া হয়েছে

চ্যানেল ইনানী ডেস্ক

কুড়িগ্রামের নাগেশ্বরী উপজেলায় বিয়ে বাড়িতে কনের গয়না নিয়ে বর ও কনে পক্ষের সংঘর্ষে একজনের মৃত্যু হয়েছে। সংঘর্ষে নিহত তহুরন নেছা (৭০) কনের দাদি। এ ঘটনায় পুলিশ বরসহ বরপক্ষের ১২ জনকে আটক করেছে।

বৃহস্পতিবার দিবাগত রাতে উপজেলার কেদার ইউনিয়নের গোলেরহাট গ্রামে কনের বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে।

পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, গোলেরহাট গ্রামের বাসিন্দা জামাল হোসেনের মেয়ে জেসমিন আক্তারের সঙ্গে ভূরুঙ্গামারী উপজেলার বঙ্গসোনাহাট ইউনিয়নের ঘুন্টিঘর এলাকার আলীফ উদ্দিনের ছেলে রাইসুল ইসলাম রিপনের সঙ্গে বিয়ে ঠিক হয়। বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় বরযাত্রী আসে কনের বাড়িতে। খাওয়া শেষে শেষে কনে সাজাতে গিয়ে বর পক্ষের দেওয়া গয়না নিয়ে দুই পক্ষের মধ্যে বাগবিতণ্ডা হয়।

এক পর্যায় তা সংঘর্ষের রূপ নেয়। এ সময় কনে পক্ষের বেশ কয়েকজন আহত হয়। এর মধ্যে গুরুতর আহত অবস্থায় কনের দাদি তহুরন নেছাকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।

খবর পেয়ে রাতেই কচাকাটা থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়। সেখান থেকে বরসহ ১২ জনকে আটক করে থানায় নিয়ে যায়। এ ঘটনায় শুক্রবার দুপুরে কনের বাবা জামাল হোসেন ১১ জনকে আসামি করে হত্যা মামলা দায়ের করেছেন।

কনের মা রুপালী বেগম বলেন, বরপক্ষের দুটি সোনার গয়না দেওয়ার কথা ছিল। কিন্তু কনে সাজানোর সময় সেগুলো না দেওয়ায় দুই পক্ষের মাঝে ঝগড়া লাগে। পরে মারামারির ঘটনা ঘটে। এ সময় আমার শাশুড়িকে তারা মারপিট করলে গুরুতর আহত হন তিনি। পরে হাসপাতালে নেওয়া হলে তিনি মারা যান।

কনে জেসমিন আক্তার বলেন, চোখের সামনে আমার দাদিকে বরের লোকজন খাটের স্ট্যান্ড দিয়ে পিটিয়েছে। আমি বিচার চাই। খুনিদের ফাঁসি চাই।

কনের বাবা জামাল হোসেন বলেন, অনেক স্বপ্ন নিয়ে মেয়েকে বিয়ে দিতে চেয়েছিলাম। কিন্তু আমি আমার মাকে হারালাম। আমি আইনি পদক্ষেপ নিয়েছি।

এ বিষয়ে কচাকাটা থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) গোলাম মর্তূজা বলেন, খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে ১২ জনকে আটক করে থানায় নিয়ে আসা হয়েছে। কনের বাবা ১১ জনকে আসামি করে মামলা দায়ের করেছেন। মামলার সব আসামি গ্রেপ্তার আছে।

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন

Designed by: Nagorik It.Com