গাজী মোহাম্মদ আবু তাহের মহেশখালী
দ্বীপ উপজেলা মহেশখালীর হোয়ানক ও শাপলাপুর উনিয়ন এলাকায় ৫ ডিসেম্বর সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত অভিযান চালিয়ে ৭ টি গ্রেফতারী পরোয়ানা ভুক্ত আসামী
হোয়ানক ইউনিয়নের কাঠাল তলী পাড়া এলাকার জৈনিক বশির আহমদ এর পুত্র সোনামিয়া প্রকাশ রুহুল আমিন এবং শাপলাপুর ইউনিয়নের জাহিদা ঘোনা এলাকার তিনটি মাদক মামলার গ্রেফতারি পরোয়ানা ভুক্ত আসামী জৈনিক নাছির উদ্দিনের পুত্র মোহাম্মদ নাজিম উদ্দিন প্রকাশ নাজু’কে প্রেফতার করেছে পুলিশ।
মহেশখালী থানা সূত্রে জানা যায়-
হোয়ানক ও শাপলাপুর ইউনিয়নের দুই ব্যক্তি ১০টি গ্রেফতারী পরোয়ানা নিয়ে পুলিশের চোখকে ফাঁকি
দিয়ে এলাকায় ঘুরছিল।
মহেশখালী থানার এএস আই মোনায়েম হোসেন সঙ্গীয় ফোর্স সহ পুলিশের একটি ইউনিট ০৫ ডিসেম্বর সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত হোয়ানক ও শাপলাপুর ইউনিয়নের বিভিন্ন এলাকায় অভিযান পরিচালনা করে ০৭টি
গ্রেফতারী পরোয়ানা ভুক্ত আসামী যার মধ্যে দুটি হত্যা মামলার গ্রেফতারী পরোয়ানা রয়েছে আসামী সোনামিয়া প্রকাশ রুহুল আমিন,পিতা বশির আহমদ,কাঠাল তলী
পাড়া ,হোয়ানক’কে কালা গাজীর বাজার পাড়া থেকে সকাল ১১ ঘটিকায় গ্রেফতার করে এবং ৩টি মাদক মামলার গ্রেফতারী পরোয়ানা ভুক্ত আসামী মোহাম্মদ নাজিম উদ্দিন প্রকাশ নাজু (৩৪) পিতা নাছির উদ্দিন, জাহিদা ঘোনা, শাপলাপুর’কে দুপুর তিন ঘটিকায় শাপলাপুর বাজার হতে গ্রেফতার করা হয়।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায় –
হোয়ানক ইউনিয়নের কাঠাল তলী এলাকার সোনামিয়া প্রকাশ রুহুল আমিন এবং শাপলাপুর ইউনিয়নের জাহিদা ঘোনা এলাকার মোহাম্মদ নাজিম উদ্দিন প্রকাশ নাজু পুলিশের হাতে গ্রেফতারে খবর এলাকায় পৌঁছলে এলাকার সাধারণ জনগণ স্বস্তির নিশ্বাস পেলে।
মহেশখালী থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি)প্রনব চৌধুরী জানিয়েছেন-
হোয়ানক ও শাপলাপুর ইউনিয়নের দুই ব্যক্তি ১০টি গ্রেফতারী পরোয়ানা নিয়ে পুলিশের চোখকে ফাঁকি
দিয়ে এলাকায় ঘুরছিল। পরিশেষে পুলিশ তাদের কে গ্রেফতার করতে সক্ষম হয়েছেন,তাদের’কে বিজ্ঞ আদালতের মাধ্যমে জেল হাজতে প্রেরণ করা হবে।