1. shahalom.socio@gmail.com : admin :
  2. zahangiralam353@gmail.com : Channel Inani :
বৃহস্পতিবার, ০৭ ডিসেম্বর ২০২৩, ০৬:২৯ অপরাহ্ন
ব্রেকিং নিউজ
দক্ষিণ কাট্রলী আব্দুর পাড়া ব্লাড ডোনেশন সোসাইটির কমিটি গঠনের আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। ডুলাহাজারায় ট্রেন দেখতে গিয়ে বাস চাপায় ভাই-বোন নিহত নগরীর হালিশহরের ৩ আসামি গ্রেফতার ঢাকায়। চট্টগ্রামের বোয়ালখালতে অভিমান করে স্কুল ছাত্রর আত্মহত্যা চমেক হাসপাতালে রামুর রিমন শর্মা নামেপরিচিত এক দালাল গ্রেফতার ঈদগাঁওতে ইসলামী সম্মেলনে বক্তারা বিশুদ্ধ আকিদা-বিশ্বাসের একমাত্র মাপকাঠি কুরআন-সুন্নাহ শহরে পাহাড়কাটা মামলায় ২ জনকে দেড় বছরের কারাদণ্ড,১লক্ষ টাকা জরিমান চট্টগ্রামের বোয়ালখালীতে এক সন্তানের মায়ের আত্মহত্যা বিজয় ও বুদ্ধিজীবী দিবস ঈদগাঁও উপজেলা প্রশাসনের ব্যাপক প্রস্তুতি 553480201701351027

ফেনীতে ছাত্র বলাৎকারের অভিযোগে মাদ্রাসা শিক্ষককে গণপিটুনি

  • আপডেট করা হয়েছে শনিবার, ১৪ অক্টোবর, ২০২৩
  • ১৮৩ বার পড়া হয়েছে

 

চ্যানেল ইনানী ডেস্ক :
ফেনীতে ছাত্র বলাৎকারের অভিযোগে এক মাদ্রাসা শিক্ষককে গণপিটুনি দিয়েছে এলাকাবাসী। এই ঘটনায় স্থানীয়দের মাঝে উত্তেজনা বিরাজ করছে। অভিযুক্ত শিক্ষক কামরুল ফেনী সদর উপজেলার পশ্চিম ছনুয়া গ্রামের বাসিন্দা।

শুক্রবার (১৩ অক্টোবর) জেলার সদর উপজেলার পাঁচগাছিয়া ইউনিয়নের মাথিয়ারায় ইসলামিয়া আরাবিয়া মাদ্রাসায় এঘটনাটি ঘটে। এর আগেও ওই মাদ্রাসায় বলাৎকার ঘটনায় শিক্ষক আটক হয়েছিল।

স্থানীয়দের জানায়,এবার ওই মাদ্রাসার শিক্ষক কামরুল ইসলাম এক ছাত্রকে (১২) বলাৎকার করেন।এর পর বিষয়টি কাউকে না বলতে ওই শিশুকে কোরআন ছুঁয়ে শপথ করান।

এদিকে বলাৎকারের খবর জানাজানির পর মাদ্রাসাটির সুপার, পরিচালনা কমিটি একাধিক সদস্য নির্যাতিত ছাত্রের পিতা একত্রিত হয়ে মাদ্রাসার দ্বিতীয় তলায় ওই শিক্ষককে আটকে রেখে মারধর করেন। পরে সাদা স্ট্যাম্পে লিখিত নিয়ে ভবিষ্যতে এ ধরনের আর কোন কাজ করবে না এই মর্মে তাকে মাদ্রাসা থেকে অব্যাহতি দিয়ে দেন।

অপরদিকে ওই ছাত্রের পিতা বিষয়টি স্বীকার করলেও মাদ্রাসা কমিটির কেউ সরাসরি ঘটনাটি স্বীকার করছেন না। মাদ্রাসা সুপার আব্দুল হান্নান নিজেও বিষয়টি জানেন উল্লেখ করে বলেন,ওরা সম্পর্কে চাচা ভাতিজা। পড়ালেখা না করায় চাচা ভাতিজাকে মারধর করেছেন।

তবে,নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক মাদ্রাসা কমিটির এক সদস্য জানান, ওই শিক্ষক ভবিষ্যতে এরকম কোনো কাজ করবেন না বলে লিখিত অঙ্গীকার দেওয়ার পর তাকে ছেড়ে দেওয়া হয়।

ফেনী মডেল থানার শহীদুল ইসলাম বলেন,তিনি লিখিত কোন অভিযোগ পাননি।স্থানীয়দের থেকে বিষয়টি জানতে পেরে ঘটনাস্থল পরিদর্শনের একজন পুলিশ পাঠিয়েছেন।

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন

Designed by: Nagorik It.Com